[21] ثُمَّ نَظَرَ
[21] সে আবার দৃষ্টিপাত করেছে,
[21] Then he thought;
Category Archives: ৭৪. মুদাসসির (পোশাক পরিহিত)
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২২ ।
[22] ثُمَّ عَبَسَ وَبَسَرَ
[22] অতঃপর সে ভ্রূকুঞ্চিত করেছে
ও মুখ বিকৃত করেছে,
[22] Then he frowned and he looked in a bad tempered way;
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৩ ।
[23] ثُمَّ أَدبَرَ وَاستَكبَرَ
[23] অতঃপর পৃষ্ঠপ্রদশন করেছে ও অহংকার
করেছে।
[23] Then he turned back and was proud;
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৪ ।
[24] فَقالَ إِن هٰذا إِلّا سِحرٌ يُؤثَرُ
[24] এরপর বলেছেঃ এতো লোক
পরস্পরায় প্রাপ্ত জাদু বৈ নয়,
[24] Then he said: “This is nothing but magic from that of old;
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৫ ।
[25] إِن هٰذا إِلّا قَولُ البَشَرِ
[25] এতো মানুষের উক্তি বৈ নয়।
[25] “This is nothing but the word of a human being!”
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৬ ।
[26] سَأُصليهِ سَقَرَ
[26] আমি তাকে দাখিল করব
অগ্নিতে।
[26] I will cast him into Hell-fire
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৭ ।
[27] وَما أَدرىٰكَ ما سَقَرُ
[27] আপনি কি বুঝলেন অগ্নি
কি?
[27] And what will make you know (exactly) what Hell-fire is?
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৮ ।
[28] لا تُبقى وَلا تَذَرُ
[28] এটা অক্ষত রাখবে না
এবং ছাড়বেও না।
[28] It spares not (any sinner), nor does it leave (anything unburnt)!
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ২৯ ।
[29] لَوّاحَةٌ لِلبَشَرِ
[29] মানুষকে দগ্ধ করবে।
[29] Burning and blackening the skins!
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩০ ।
[30] عَلَيها تِسعَةَ عَشَرَ
[30] এর উপর নিয়োজিত আছে
উনিশ (ফেরেশতা)।
[30] Over it are nineteen (angels as guardians and keepers of Hell).
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩১ ।
[31] وَما جَعَلنا أَصحٰبَ النّارِ إِلّا مَلٰئِكَةً ۙ وَما جَعَلنا عِدَّتَهُم
إِلّا فِتنَةً لِلَّذينَ كَفَروا لِيَستَيقِنَ الَّذينَ أوتُوا الكِتٰبَ وَيَزدادَ
الَّذينَ ءامَنوا إيمٰنًا ۙ وَلا يَرتابَ الَّذينَ أوتُوا الكِتٰبَ وَالمُؤمِنونَ
ۙ وَلِيَقولَ الَّذينَ فى قُلوبِهِم مَرَضٌ وَالكٰفِرونَ ماذا أَرادَ اللَّهُ
بِهٰذا مَثَلًا ۚ كَذٰلِكَ يُضِلُّ اللَّهُ مَن يَشاءُ وَيَهدى مَن يَشاءُ ۚ وَما
يَعلَمُ جُنودَ رَبِّكَ إِلّا هُوَ ۚ وَما هِىَ إِلّا ذِكرىٰ لِلبَشَرِ
[31] আমি জাহান্নামের তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতাই রেখেছি। আমি কাফেরদেরকে পরীক্ষা
করার জন্যেই তার এই
সংখ্যা করেছি-যাতে কিতাবীরা
দৃঢ়বিশ্বাসী হয়, মুমিনদের ঈমান
বৃদ্ধি পায় এবং কিতাবীরা
ও মুমিনগণ সন্দেহ পোষণ না
করে এবং যাতে যাদের
অন্তরে রোগ আছে, তারা
এবং কাফেররা বলে যে, আল্লাহ
এর দ্বারা কি বোঝাতে
চেয়েছেন। এমনিভাবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা
পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে
ইচ্ছা সৎপথে চালান। আপনার
পালনকর্তার বাহিনী সম্পর্কে একমাত্র
তিনিই জানেন এটা তো
মানুষের জন্যে উপদেশ বৈ
নয়।
[31] And We have set none but angels as guardians of the Fire, and We have
fixed number (19) only as a trial for the disbelievers, in order that the
people of the Scripture (Jews and Christians) may arrive at a certainty [that
this Qur’ân is the truth as it agrees with their Books regarding their number
(19) which is written in the Taurât (Torah) and the Injeel (Gospel)] and that
the believers may increase in Faith (as this Qur’ân is the truth) and that no
doubt may be left for the people of the Scripture and the believers, and that
those in whose hearts is a disease (of hypocrisy) and the disbelievers may say:
“What Allâh intends by this (curious) example ?” Thus Allâh leads
astray whom He wills and guides whom He wills. And none can know the hosts of
your Lord but He. And this (Hell) is nothing else than a (warning) reminder to
mankind.
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩২ ।
[32] كَلّا وَالقَمَرِ
[32] কখনই নয়। চন্দ্রের শপথ,
[32] Nay, And by the moon,
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৩ ।
[33] وَالَّيلِ إِذ أَدبَرَ
[33] শপথ রাত্রির যখন তার অবসান
হয়,
[33] And by the night when it withdraws,
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৪ ।
[34] وَالصُّبحِ إِذا أَسفَرَ
[34] শপথ প্রভাতকালের যখন তা আলোকোদ্ভাসিত
হয়,
[34] And by the dawn when it brightens,
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৫ ।
[35] إِنَّها لَإِحدَى الكُبَرِ
[35] নিশ্চয় জাহান্নাম গুরুতর বিপদসমূহের অন্যতম,
[35] Verily, it (Hell, or their denial of the Prophet Muhammad SAW , or the Day
of Resurrection) is but one of the greatest (signs).
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৬ ।
[36] نَذيرًا لِلبَشَرِ
[36] মানুষের জন্যে সতর্ককারী।
[36] A warning to mankind —
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৭ ।
[37] لِمَن شاءَ مِنكُم أَن يَتَقَدَّمَ أَو يَتَأَخَّرَ
[37] তোমাদের মধ্যে যে সামনে
অগ্রসর হয় অথবা পশ্চাতে
থাকে।
[37] To any of you that chooses to go forward (by working righteous deeds), or
to remain behind (by commiting sins),
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৮ ।
[38] كُلُّ نَفسٍ بِما كَسَبَت رَهينَةٌ
[38] প্রত্যেক ব্যক্তি তার কৃতকর্মের জন্য
দায়ী;
[38] Every person is a pledge for what he has earned,
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৩৯ ।
[39] إِلّا أَصحٰبَ اليَمينِ
[39] কিন্তু ডানদিকস্থরা,
[39] Except those on the Right, (i.e. the pious true believers of Islâmic
Monotheism);
সুরা মুদ্দাসসির : আয়াত ৪০ ।
[40] فى جَنّٰتٍ يَتَساءَلونَ
[40] তারা থাকবে জান্নাতে এবং
পরস্পরে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
[40] In Gardens (Paradise) they will ask one another,