[21] وَالَّذينَ يَصِلونَ ما أَمَرَ اللَّهُ بِهِ أَن يوصَلَ وَيَخشَونَ رَبَّهُم وَيَخافونَ سوءَ الحِسابِ
[21] এবং যারা বজায় রাখে ঐ সম্পর্ক, যা বজায় রাখতে আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন এবং স্বীয় পালনকর্তাকে ভয় করে এবং কঠোর হিসাবের আশঙ্কা রাখে।
[21] And those who join that which Allâh has commanded to be joined (i.e. they are good to their relatives and do not sever the bond of kinship), and fear their Lord, and dread the terrible reckoning (i.e. abstain from all kinds of sins and evil deeds which Allâh has forbidden and perform all kinds of good deeds which Allâh has ordained).
Category Archives: ১৩. আর-রাদ (বজ্রনাদ)
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২২ ।
[22] وَالَّذينَ صَبَرُوا ابتِغاءَ وَجهِ رَبِّهِم وَأَقامُوا الصَّلوٰةَ وَأَنفَقوا مِمّا رَزَقنٰهُم سِرًّا وَعَلانِيَةً وَيَدرَءونَ بِالحَسَنَةِ السَّيِّئَةَ أُولٰئِكَ لَهُم عُقبَى الدّارِ
[22] এবং যারা স্বীয় পালনকর্তার সন্তুষ্টির জন্যে সবর করে, নামায প্রতিষ্টা করে আর আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্য ব্যয় করে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে, তাদের জন্যে রয়েছে পরকালের গৃহ।
[22] And those who remain patient, seeking their Lord’s Countenance, perform As-Salât (Iqâmat-as-Salât), and spend out of that which We have bestowed on them, secretly and openly, and defend evil with good, for such there is a good end;
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৩ ।
[23] جَنّٰتُ عَدنٍ يَدخُلونَها وَمَن صَلَحَ مِن ءابائِهِم وَأَزوٰجِهِم وَذُرِّيّٰتِهِم ۖ وَالمَلٰئِكَةُ يَدخُلونَ عَلَيهِم مِن كُلِّ بابٍ
[23] তা হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে।
[23] ‘Adn (Eden) Paradise (everlasting Gardens), which they shall enter and (also) those who acted righteously from among their fathers, and their wives, and their offspring. And angels shall enter unto them from every gate (saying):
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৪ ।
[24] سَلٰمٌ عَلَيكُم بِما صَبَرتُم ۚ فَنِعمَ عُقبَى الدّارِ
[24] বলবেঃ তোমাদের সবরের কারণে তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আর তোমাদের এ পরিণাম-গৃহ কতই না চমৎকার।
[24] “Salâmun ‘Alaikum (peace be upon you) for that you persevered in patience! Excellent indeed is the final home!”
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৫ ।
[25] وَالَّذينَ يَنقُضونَ عَهدَ اللَّهِ مِن بَعدِ ميثٰقِهِ وَيَقطَعونَ ما أَمَرَ اللَّهُ بِهِ أَن يوصَلَ وَيُفسِدونَ فِى الأَرضِ ۙ أُولٰئِكَ لَهُمُ اللَّعنَةُ وَلَهُم سوءُ الدّارِ
[25] এবং যারা আল্লাহর অঙ্গীকারকে দৃঢ় ও পাকা-পোক্ত করার পর তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ যে, সম্পর্ক বজায় রাখতে আদেশ করেছেন, তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে, ওরা ঐ সমস্ত লোক যাদের জন্যে রয়েছে অভিসম্পাত এবং ওদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব।
[25] And those who break the Covenant of Allâh, after its ratification, and sever that which Allâh has commanded to be joined (i.e. they sever the bond of kinship and are not good to their relatives), and work mischief in the land, on them is the curse (i.e. they will be far away from Allâh’s Mercy); and for them is the unhappy (evil) home (i.e. Hell)
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৬ ।
[26] اللَّهُ يَبسُطُ الرِّزقَ لِمَن يَشاءُ وَيَقدِرُ ۚ وَفَرِحوا بِالحَيوٰةِ الدُّنيا وَمَا الحَيوٰةُ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا مَتٰعٌ
[26] আল্লাহ যার জন্যে ইচ্ছা রুযী প্রশস্ত করেন এবং সংকুচিত করেন। তারা পার্থিব জীবনের প্রতি মুগ্ধ। পার্থিবজীবন পরকালের সামনে অতি সামান্য সম্পদ বৈ নয়।
[26] Allâh increases the provision for whom He wills, and straitens (it for whom He wills), and they rejoice in the life of the world, whereas the life of this world as compared with the Hereafter is but a brief passing enjoyment
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৭ ।
[27] وَيَقولُ الَّذينَ كَفَروا لَولا أُنزِلَ عَلَيهِ ءايَةٌ مِن رَبِّهِ ۗ قُل إِنَّ اللَّهَ يُضِلُّ مَن يَشاءُ وَيَهدى إِلَيهِ مَن أَنابَ
[27] কাফেররা বলেঃ তাঁর প্রতি তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন কেন অবতীর্ণ হলো না? বলে দিন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যে, মনোনিবেশ করে, তাকে নিজের দিকে পথপ্রদর্শন করেন।
[27] And those who disbelieve say: “Why is not a sign sent down to him (Muhammad SAW) from his Lord?” Say: “Verily, Allâh sends astray whom He wills and guides unto Himself those who turn to Him in repentance.”
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৮ ।
[28] الَّذينَ ءامَنوا وَتَطمَئِنُّ قُلوبُهُم بِذِكرِ اللَّهِ ۗ أَلا بِذِكرِ اللَّهِ تَطمَئِنُّ القُلوبُ
[28] যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়।
[28] Those who believed (in the Oneness of Allâh – Islâmic Monotheism), and whose hearts find rest in the remembrance of Allâh, Verily, in the remembrance of Allâh do hearts find rest
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ২৯ ।
[29] الَّذينَ ءامَنوا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ طوبىٰ لَهُم وَحُسنُ مَـٔابٍ
[29] যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের জন্যে রয়েছে সুসংবাদ এবং মনোরম প্রত্যাবর্তণস্থল।
[29] Those who believed (in the Oneness of Allâh – Islâmic Monotheism), and work righteousness, Tûbâ (all kinds of happiness or name of a tree in Paradise) is for them and a beautiful place of (final) return.
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩০ ।
[30] كَذٰلِكَ أَرسَلنٰكَ فى أُمَّةٍ قَد خَلَت مِن قَبلِها أُمَمٌ لِتَتلُوَا۟ عَلَيهِمُ الَّذى أَوحَينا إِلَيكَ وَهُم يَكفُرونَ بِالرَّحمٰنِ ۚ قُل هُوَ رَبّى لا إِلٰهَ إِلّا هُوَ عَلَيهِ تَوَكَّلتُ وَإِلَيهِ مَتابِ
[30] এমনিভাবে আমি আপনাকে একটি উম্মতের মধ্যে প্রেরণ করেছি। তাদের পূর্বে অনেক উম্মত অতিক্রান্ত হয়েছে। যাতে আপনি তাদেরকে ঐ নির্দেশ শুনিয়ে দেন, যা আমি আপনার কাছে প্রেরণ করেছি। তথাপি তারা দয়াময়কে অস্বীকার করে। বলুনঃ তিনিই আমার পালনকর্তা। তিনি ব্যতীত কারও উপাসনা নাই। আমি তাঁর উপরই ভরসা করেছি এবং তাঁর দিকেই আমার প্রত্যাবর্তণ।
[30] Thus have We sent you (O Muhammad SAW) to a community before whom other communities have passed away, in order that you might recite unto them what We have revealed to you, while they disbelieve in the Most Gracious (Allâh) Say: “He is my Lord! Lâ ilâha illâ Huwa (none has the right to be worshipped but He)! In Him is my trust, and to Him will be my return with repentance.”
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩১ ।
[31] وَلَو أَنَّ قُرءانًا سُيِّرَت بِهِ الجِبالُ أَو قُطِّعَت بِهِ الأَرضُ أَو كُلِّمَ بِهِ المَوتىٰ ۗ بَل لِلَّهِ الأَمرُ جَميعًا ۗ أَفَلَم يَا۟يـَٔسِ الَّذينَ ءامَنوا أَن لَو يَشاءُ اللَّهُ لَهَدَى النّاسَ جَميعًا ۗ وَلا يَزالُ الَّذينَ كَفَروا تُصيبُهُم بِما صَنَعوا قارِعَةٌ أَو تَحُلُّ قَريبًا مِن دارِهِم حَتّىٰ يَأتِىَ وَعدُ اللَّهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ لا يُخلِفُ الميعادَ
[31] যদি কোন কোরআন এমন হত, যার সাহায্যে পাহাড় চলমান হয় অথবা যমীন খন্ডিত হয় অথবা মৃতরা কথা বলে, তবে কি হত? বরং সব কাজ তো আল্লাহর হাতে। ঈমানদাররা কি এ ব্যাপারে নিশ্চিত নয় যে, যদি আল্লাহ চাইতেন, তবে সব মানুষকে সৎপথে পরিচালিত করতেন? কাফেররা তাদের কৃতকর্মের কারণে সব সময় আঘাত পেতে থাকবে অথবা তাদের গৃহের নিকটবর্তী স্থানে আঘাত নেমে আসবে, যে, পর্যন্ত আল্লাহর ওয়াদা না আসে। নিশ্চয় আল্লাহ ওয়াদার খেলাফ করেন না।
[31] And if there had been a Qur’ân with which mountains could be moved (from their places), or the earth could be cloven asunder, or the dead could be made to speak (it would not have been other than this Qur’ân). But the decision of all things is certainly with Allâh. Have not then those who believed yet known that had Allâh willed, He could have guided all mankind? And a disaster will not cease to strike those who disbelieve because of their (evil) deeds or it (i.e. the disaster) settle close to their homes, until the Promise of Allâh comes to pass. Certainly, Allâh does not fail in His Promise.
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩২ ।
[32] وَلَقَدِ استُهزِئَ بِرُسُلٍ مِن قَبلِكَ فَأَملَيتُ لِلَّذينَ كَفَروا ثُمَّ أَخَذتُهُم ۖ فَكَيفَ كانَ عِقابِ
[32] আপনার পূর্বে কত রাসূলের সাথে ঠাট্টা করা হয়েছে। অতঃপর আমি কাফেরদেরকে কিছু অবকাশ দিয়েছি। , এর পর তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব কেমন ছিল আমার শাস্তি।
[32] And indeed (many) Messengers were mocked at before you (O Muhammad SAW), but I granted respite to those who disbelieved, and finally I punished them. Then how (terrible) was My Punishment!
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৩ ।
[33] أَفَمَن هُوَ قائِمٌ عَلىٰ كُلِّ نَفسٍ بِما كَسَبَت ۗ وَجَعَلوا لِلَّهِ شُرَكاءَ قُل سَمّوهُم ۚ أَم تُنَبِّـٔونَهُ بِما لا يَعلَمُ فِى الأَرضِ أَم بِظٰهِرٍ مِنَ القَولِ ۗ بَل زُيِّنَ لِلَّذينَ كَفَروا مَكرُهُم وَصُدّوا عَنِ السَّبيلِ ۗ وَمَن يُضلِلِ اللَّهُ فَما لَهُ مِن هادٍ
[33] ওরা প্রত্যেকেই কি মাথার উপর স্ব স্ব কৃতকর্ম নিয়ে দন্ডায়মান নয়? এবং তারা আল্লাহর জন্য অংশীদার সাব্যস্ত করে। বলুন; নাম বল অথবা খবর দাও পৃথিবীর এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে যা তিনি জানেন না? অথবা অসার কথাবার্তা বলছ? বরং সুশোভিত করা হয়েছে কাফেরদের জন্যে তাদের প্রতারণাকে এবং তাদেরকে সৎপথ থেকে বাধা দান করা হয়েছে। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার কোন পথ প্রদর্শক নেই।
[33] Is then He (Allâh) Who takes charge (guards, maintains, provides) of every person and knows all that he has earned (like any other deities who know nothing)? Yet they ascribe partners to Allâh. Say: “Name them! Is it that you will inform Him of something He knows not in the earth or is it (just) a show of false words.” Nay! To those who disbelieved, their plotting is made fairseeming, and they have been hindered from the Right Path, and whom Allâh sends astray, for him, there is no guide.
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৪ ।
[34] لَهُم عَذابٌ فِى الحَيوٰةِ الدُّنيا ۖ وَلَعَذابُ الءاخِرَةِ أَشَقُّ ۖ وَما لَهُم مِنَ اللَّهِ مِن واقٍ
[34] দুনিয়ার জীবনেই এদের জন্য রয়েছে আযাব এবং অতি অবশ্য আখেরাতের জীবন কঠোরতম। আল্লাহর কবল থেকে তাদের কোন রক্ষাকারী নেই।
[34] For them is a torment in the life of this world, and certainly, harder is the torment of the Hereafter. And they have no Waq (defender or protector) against Allâh
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৫ ।
[35] ۞ مَثَلُ الجَنَّةِ الَّتى وُعِدَ المُتَّقونَ ۖ تَجرى مِن تَحتِهَا الأَنهٰرُ ۖ أُكُلُها دائِمٌ وَظِلُّها ۚ تِلكَ عُقبَى الَّذينَ اتَّقَوا ۖ وَعُقبَى الكٰفِرينَ النّارُ
[35] পরহেযগারদের জন্যে প্রতিশ্রুত জান্নাতের অবস্থা এই যে, তার নিম্নে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হয়। তার ফলসমূহ চিরস্থায়ী এবং ছায়াও। এটা তাদের প্রতিদান, যারা সাবধান হয়েছে এবং কাফেরদের প্রতিফল অগ্নি।
[35] The description of the Paradise which the Muttaqûn (pious – see V.2:2): have been promised! -Underneath it rivers flow, its provision is eternal and so is its shade, this is the end (final destination) of the Muttaqûn (pious – see V.2:2), and the end (final destination) of the disbelievers is Fire. (See Verse 47:15)
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৬ ।
[36] وَالَّذينَ ءاتَينٰهُمُ الكِتٰبَ يَفرَحونَ بِما أُنزِلَ إِلَيكَ ۖ وَمِنَ الأَحزابِ مَن يُنكِرُ بَعضَهُ ۚ قُل إِنَّما أُمِرتُ أَن أَعبُدَ اللَّهَ وَلا أُشرِكَ بِهِ ۚ إِلَيهِ أَدعوا وَإِلَيهِ مَـٔابِ
[36] এবং যাদেরকে আমি গ্রন্থ দিয়েছি, তারা আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে, তজ্জন্যে আনন্দিত হয় এবং কোন কোন দল এর কোন কোন বিষয় অস্বীকার করে। বলুন, আমাকে এরূপ আদেশই দেয়া হয়েছে যে, আমি আল্লাহর এবাদত করি। এবং তাঁর সাথে অংশীদার না করি। আমি তাঁর দিকেই দাওয়াত দেই এবং তাঁর কাছেই আমার প্রত্যাবর্তন।
[36] Those to whom We have given the Book (such as ‘Abdullâh bin Salâm and other Jews who embraced Islâm), rejoice at what has been revealed unto you (i.e. the Qur’ân), but there are among the Confederates (from the Jews and pagans) those who reject a part thereof. Say (O Muhammad SAW): “I am commanded only to worship Allâh (Alone) and not to join partners with Him. To Him (Alone) I call and to Him is my return.”
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৭ ।
[37] وَكَذٰلِكَ أَنزَلنٰهُ حُكمًا عَرَبِيًّا ۚ وَلَئِنِ اتَّبَعتَ أَهواءَهُم بَعدَما جاءَكَ مِنَ العِلمِ ما لَكَ مِنَ اللَّهِ مِن وَلِىٍّ وَلا واقٍ
[37] এমনিভাবেই আমি এ কোরআনকে আরবী ভাষায় নির্দেশরূপে অবতীর্ণ করেছি। যদি আপনি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেন আপনার কাছে জ্ঞান পৌঁছার পর, তবে আল্লাহর কবল থেকে আপনার না কোন সাহায্যকারী আছে এবং না কোন রক্ষাকারী।
[37] And thus have We sent it (the Qur’ân) down to be a judgement of authority in Arabic. Were you (O Muhammad SAW) to follow their (vain) desires after the knowledge which has come to you, then you will not have any Walî (protector) or Waq (defender) against Allâh.
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৮ ।
[38] وَلَقَد أَرسَلنا رُسُلًا مِن قَبلِكَ وَجَعَلنا لَهُم أَزوٰجًا وَذُرِّيَّةً ۚ وَما كانَ لِرَسولٍ أَن يَأتِىَ بِـٔايَةٍ إِلّا بِإِذنِ اللَّهِ ۗ لِكُلِّ أَجَلٍ كِتابٌ
[38] আপনার পূর্বে আমি অনেক রসূল প্রেরণ করেছি এবং তাঁদেরকে পত্নী ও সন্তান-সন্ততি দিয়েছি। কোন রসূলের এমন সাধ্য ছিল না যে আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া কোন নিদর্শন উপস্থিত করে। প্রত্যেকটি ওয়াদা লিখিত আছে।
[38] And indeed We sent Messengers before you (O Muhammad SAW), and made for them wives and offspring. And it was not for a Messenger to bring a sign except by Allâh’s Leave. (For) every matter there is a Decree (from Allâh). (Tafsir At-Tabari).
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৩৯ ।
[39] يَمحُوا اللَّهُ ما يَشاءُ وَيُثبِتُ ۖ وَعِندَهُ أُمُّ الكِتٰبِ
[39] আল্লাহ যা ইচ্ছা মিটিয়ে দেন এবং বহাল রাখেন এবং মূলগ্রন্থ তাঁর কাছেই রয়েছে।
[39] Allâh blots out what He wills and confirms (what He wills). And with Him is the Mother of the Book (Al-Lauh Al-Mahfûz).
[১৩] সুরা রা’দ : আয়াত ৪০ ।
[40] وَإِن ما نُرِيَنَّكَ بَعضَ الَّذى نَعِدُهُم أَو نَتَوَفَّيَنَّكَ فَإِنَّما عَلَيكَ البَلٰغُ وَعَلَينَا الحِسابُ
[40] আমি তাদের সাথে যে ওয়াদা করেছি, তার কোন একটি যদি আপনাকে দেখিয়ে দেই কিংবা আপনাকে উঠিয়ে নেই, তাতে কি আপনার দায়িত্ব তো পৌছে দেয়া এবং আমার দায়িত্ব হিসাব নেয়া।
[40] Whether We show you (O Muhammad SAW) part of what We have promised them or cause you to die, your duty is only to convey (the Message) and on Us is the reckoning.